বয়সের ভারে নুয়ে পরলেও এখনো হাটে-বাজারে সুর করে কবিতা পড়েন,পুথি পড়েন ।গ্রাম-গঞ্জে কবিতা পাঠ,পুথি পাঠ,কবি গান চিত্ত বিনোদনের মাধ্যম হলেও পটুয়াখালী সদর উপজেলার আউলিয়াপুর গ্রামের কবি গাজী আবদুল হালিম গত ৬১ বছর এভাবেই হাটে-বাজারে পুথি পড়ে, স্থানীয় ঘটনা নিয়ে কবিতা লিখে সুর করে তা বিক্রি করেই জীবিকা নির্বাহ করছেন । বুধবার আমতলী বাজারের কাইউম মিয়ার চায়ের দোকানে কথা হয় তার সাথে। তিনি স্থানীয় ঘটনা নিয়ে প্রায় ১০০ কবিতা লিখে ছেন। বাংলা ১৩৬৩ সন থেকে প্রথমে গ্রামের অনুষ্ঠানগুলোতে সখের বশে স্থানীয় ঘটনা নিয়ে কবিতা লিখতেন এবং পুথি পাঠ করতেন। পরে হাটে-বাজারে পুথি পড়ে, কবিতা লিখে সুর করে তা বিক্রি শুরু করেন ।স্থানীয় ঘটনা তার কন্ঠে কবিতার সুরে শোনার জন্য হাট-বাজারে ব্যাপক ভীর হত। মানুষ ১০ পয়সা ২০ পয়সা দিয়ে তা কিনতও।দিনে দিনে কিভাবে যে এটা তার জীবিকা হয়ে গেল তা সে নিজেই জানেন না। ৭৫ বছর বয়সী এই স্বভাব কবি জানান গ্রাম -বাংলার ঐতিহ্য কবিতা পাঠ,পুথি পাঠ এবং কবি গান হারিয়ে গেছে। এখন কেউ এসব শুনতে চায় না, কিনেও না।আর আমিও সখের বশে এ পেশায় আসা মানুষটি স্ত্রী সন্তানসহ ৭ সদস্যর পরিবার নিয়ে বে...