সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

খন্দকার মোশতাক ও আমতলী কলেজের দ্বাদশ শ্রেনীর একজন ছাত্র।।

    খন্দকার মোশতাক ও আমতলী কলেজের দ্বাদশ শ্রেনীর একজন ছাত্র।। বঙ্গবন্ধুর পিতা শেখ লুৎফর রহমানের দেহ নামাতে যে লোকটি কবরে নেমেছিল তার নাম খন্দকার মোশতাক। শেখ কামাল ের বিয়ের উকিল বাপের নাম খন্দকার মোশতাক। বঙ্গবন্ধুর মাতার মৃত্যুতে যে লোকটি মাটিতে শুয়ে কান্নায় গড়াগড়ি করেছিলো তার নাম খন্দকার মোশতাক। সবাই সোনার নৌকা উপহার দিলেও বঙ্গবন্ধুকে সোনার বটগাছ উপহার দিয়েছিল খন্দকার মোশতাক কারণ বঙ্গবন্ধু তার কাছে বটগাছের মত।১৪ই আগস্ট দুপুরে যে লোকটি বাসা থেকে তরকারী রান্না করে নিয়ে গিয়ে বঙ্গবন্ধুকে খাইয়েছিলো তারও নাম খন্দকার মোশতাক। বুধবার দুপুরে জিয়াউল হক মুক্তা ভাইর এ লেখাটি নিয়ে আমরা কয়েকজন সাংবাদিক আমতলী প্রেসক্লাবের সামনের একটি চায়ের দোকানে আলোচনা করছিলাম। আলোচনার এক পর্যায়ে আমতলী সরকারী কলেজের দ্বাদশ শ্রেনীর একজন ছাত্র জানতে চাইল কে এই খন্দকার মোশতাক? আমরা অবাক বিস্ময়ে ছেলেটার দিকে তাকালেও,আমি ব্যক্তিগতভাবে রাজনৈতিক অসচেতন এই তরুন প্রজন্মকে কোন দোষ দেই না। দোষ আমাদের, আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করি, আমরা যারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শে একটি অসাম্প্রদায়...

নজরুল: একজন বিপ্লবী ছাত্রনেতা

নজরুল: একজন সাহসী সাংবাদিকের প্রতিকৃতি

মৃত্যুকে শাসাই - বলি , তোর মরে যাওয়া ভাল , যেমন মরেছে সাদা ঘাসের সকল প্রেম। নিজের লেখা কবিতার মত মৃত্যুকে শাসাতে পারেননি। বরং সমাজ পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখতে গিয়ে , স্বপ্ন দেখাতে গিয়ে নিজেই একদিন স্বপ্নের দ্রুবতাঁরা হয়ে গেলেন। হা , আমি বরিশাল বিএম কলেজের একজন বিপ্লবী ছাত্রনেতা এবং আপোষহীন সাংবাদিক দৈনিক ইত্তেফাকের বরিশাল সংবাদদাতা নজরুল ইসলামের কথা বলছি। নজরুল একজন ছাত্রনেতা হিসাবে , একজন সাহসী সাংবাদিক হিসাবে ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান , ৭০ এর নির্বাচন এবং ৭১ এ মুক্তিযুদ্ধে ছাত্র জনতাকে সংগঠিত করার জন্য , মুক্তির সংগ্রামে সামীল করার জন্য ঘুরে বেড়িয়েছেন গোটা দক্ষিনাঞ্চল। মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সারাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তখন জাসদ ছাত্রলীগের জয়জয়কার। তারুণ্যের এ হাওয়া দক্ষিনাঞ্চলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও লেগেছিল। এ অঞ্চলের ছাত্র - জনতাকে সমাজ পরিবর্তনের বিপ্লবী আদর্শে   উদ্দীপ্ত করার অন্যতম সংগঠক নজরুল। নজরুলের জম্ম ১৯৫৩ সনের ২৯ জুলাই বরগুনা জেলার ...