আমতলীর সমস্যা -সম্ভাবনা নিয়ে যারা ভাবছেন, বিচ্ছিন্নভাবে Social Media এ লেখা লেখি করছেন People's Voice of Amtali নামে তাদের নতুন করে এক সাথে পথ চলা শুরু হয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে এই উদ্যমী তরুনদের অভিনন্দন জানাই, স্বাগত জানাই। আমি বিশ্বাস করি, রাত যত অন্ধকারই হোক না কেন, রাতের আধার ভেদ করে সকালের সূর্য উঠবেই। আমতলীর সকল চিন্তা, ভাল উদ্যোগের সাথে আছি, থাকবো । প্রত্যাশা করছি সকল সংকীর্ণতা অতিক্রম করে সামনে এগিয়ে যাও। নতুন চলার পথ শুভ হোক।
১৯২৮ সন। পন্ডিত জহরলাল নেহেরু তখন এলাহবাদে। আর ১০ বছরের ইন্দিরা গান্ধী থাকেন হিমালয়ের কোলঘেসে মূসৌরী শহরে। যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম চিঠি। নেহেরু প্রায়ই মেয়েকে চিঠিতে প্রকৃতি, পৃথিবী ও মানব সভ্যতার বিকাশসহ ভারতের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে লিখতেন। ১৯২৯ সনের নভেম্বর মাসে এসব চিঠি নিয়ে মা-মনিকে-বাবা নামে একটি বই প্রকাশিত হলে তা ইতিহাসের অংশ হয়ে যায় । বর্তমানে এটি ভারতের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমে এবং রেফারেন্স বুক হিসাবে পড়ানো হয়।কুটনৈ তিক ফারুক চৌধুরীর কুটনৈতিক জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে লেখা প্রিয় ফারজানাও আমাদের ভ্রমন সাহিত্য ও ইতিহাসের অংশ হয়ে গেছে। প্রত্যেক পিতাই দূরে থাকা সন্তানদের প্রতি কিছু পরামর্শ, কিছু নির্দেশনা দিয়ে থাকে। আগে চিঠি লিখত,এখন তার জায়গায় ইমেইল, মোবাইল বা সোশ্যাল মিডিয়া ।এজন্য নির্দেশনাটাও বেশী । এটা কর, ওটা কর না । সন্ধ্যার আগেই বাসায় বা হলে ফের। রাত কর না। রাজনীতিতে জড়িও না, কোটা সংস্কার আন্দোলন কিংবা নিরাপদ সড়কের আন্দোলনে যেও না। কারন অভিভাবকরা সব সময় সন্তানকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকে, মেয়ে হলে তো কথাই নেই । সন্তানরা হয়ত ভাবে, আমরা বড় হয়েছি এত ট...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন