অবশেষে অমল তার বেদখল হওয়া ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান ফিরে পেয়েছে। সকাল থেকে বেদখল হওয়া ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান উদ্ধারের দাবীতে পরিবার পরিজন নিয়ে অমল আমরণ অনশন করছিল। অনশনের সংবাদ শুনেই ছুটে আসেন আমতলী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জি,এম দেলওয়ার হোসেন পৌরসভার মেয়র মতিয়ার রহমান ও আমতলী সদর ইউপি চেয়ারম্যান মোতাহার মৃধাসহ স্থানীয় বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ।তারা অমলের ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানের দখল বুঝিয়ে দিয়ে অনশন ভংগ করান। এজন্য আমরা তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই,কৃতজ্ঞতা জানাই মিডিয়া,আমতলীর ব্যবসায়ী, সচেতন নাগরিক ও যুব সমাজসহ কাছের এবং দূরের ফেসবুক বন্ধুদের যারা অমলের ন্যায় সঙ্গত আন্দোলনে সামীল হয়েছেন একাত্মতা প্রকাশ করেছেন।
১৯২৮ সন। পন্ডিত জহরলাল নেহেরু তখন এলাহবাদে। আর ১০ বছরের ইন্দিরা গান্ধী থাকেন হিমালয়ের কোলঘেসে মূসৌরী শহরে। যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম চিঠি। নেহেরু প্রায়ই মেয়েকে চিঠিতে প্রকৃতি, পৃথিবী ও মানব সভ্যতার বিকাশসহ ভারতের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে লিখতেন। ১৯২৯ সনের নভেম্বর মাসে এসব চিঠি নিয়ে মা-মনিকে-বাবা নামে একটি বই প্রকাশিত হলে তা ইতিহাসের অংশ হয়ে যায় । বর্তমানে এটি ভারতের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমে এবং রেফারেন্স বুক হিসাবে পড়ানো হয়।কুটনৈ তিক ফারুক চৌধুরীর কুটনৈতিক জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে লেখা প্রিয় ফারজানাও আমাদের ভ্রমন সাহিত্য ও ইতিহাসের অংশ হয়ে গেছে। প্রত্যেক পিতাই দূরে থাকা সন্তানদের প্রতি কিছু পরামর্শ, কিছু নির্দেশনা দিয়ে থাকে। আগে চিঠি লিখত,এখন তার জায়গায় ইমেইল, মোবাইল বা সোশ্যাল মিডিয়া ।এজন্য নির্দেশনাটাও বেশী । এটা কর, ওটা কর না । সন্ধ্যার আগেই বাসায় বা হলে ফের। রাত কর না। রাজনীতিতে জড়িও না, কোটা সংস্কার আন্দোলন কিংবা নিরাপদ সড়কের আন্দোলনে যেও না। কারন অভিভাবকরা সব সময় সন্তানকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকে, মেয়ে হলে তো কথাই নেই । সন্তানরা হয়ত ভাবে, আমরা বড় হয়েছি এত ট...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন