সিলেটের রাজন,খুলনার রাকিব অার বরগুনার রবিউল হত্যাকান্ডসহ সাম্প্রতিক সময়ের ভয়াবহ শিশু নির্যাতনের ঘটনায় গোটা দেশ অাজ ক্ষোভ- বিক্ষোভে উত্তাল। অামতলীতেও সে বিক্ষোভের হাওয়া লেগেছে। ফুসে উঠেছে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ। বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন হত্যাকান্ডের প্রতিবাদ এবং বিচারের দাবীতে ভিন্ন ভিন্নভাবে মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করলেও প্রয়োজন সম্মিলিত উদ্যোগে সামাজিক প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলা। শিশু নির্যাতন, নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ এবং মানবাধিকার সুরক্ষায় একটি সামাজিক অান্দোলন গড়ে তোলার জন্য অাইনজীবি,শিক্ষক, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের সমন্বয়ে গতকাল ৯ অাগস্ট অামতলীতে গড়ে উঠেছে সম্মিলিত নাগরিক মঞ্চ। অাসুন অামরা সম্মিলিতভাবে শিশু নির্যাতন ও নারীর প্রতি সহিংসতাসহ মানবাধিকার লংঘনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ-প্রতিরোধ গড়ে তুলি।
১৯২৮ সন। পন্ডিত জহরলাল নেহেরু তখন এলাহবাদে। আর ১০ বছরের ইন্দিরা গান্ধী থাকেন হিমালয়ের কোলঘেসে মূসৌরী শহরে। যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম চিঠি। নেহেরু প্রায়ই মেয়েকে চিঠিতে প্রকৃতি, পৃথিবী ও মানব সভ্যতার বিকাশসহ ভারতের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে লিখতেন। ১৯২৯ সনের নভেম্বর মাসে এসব চিঠি নিয়ে মা-মনিকে-বাবা নামে একটি বই প্রকাশিত হলে তা ইতিহাসের অংশ হয়ে যায় । বর্তমানে এটি ভারতের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমে এবং রেফারেন্স বুক হিসাবে পড়ানো হয়।কুটনৈ তিক ফারুক চৌধুরীর কুটনৈতিক জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে লেখা প্রিয় ফারজানাও আমাদের ভ্রমন সাহিত্য ও ইতিহাসের অংশ হয়ে গেছে। প্রত্যেক পিতাই দূরে থাকা সন্তানদের প্রতি কিছু পরামর্শ, কিছু নির্দেশনা দিয়ে থাকে। আগে চিঠি লিখত,এখন তার জায়গায় ইমেইল, মোবাইল বা সোশ্যাল মিডিয়া ।এজন্য নির্দেশনাটাও বেশী । এটা কর, ওটা কর না । সন্ধ্যার আগেই বাসায় বা হলে ফের। রাত কর না। রাজনীতিতে জড়িও না, কোটা সংস্কার আন্দোলন কিংবা নিরাপদ সড়কের আন্দোলনে যেও না। কারন অভিভাবকরা সব সময় সন্তানকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকে, মেয়ে হলে তো কথাই নেই । সন্তানরা হয়ত ভাবে, আমরা বড় হয়েছি এত ট...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন