আমতলী
-তালতলী- কলাপাড়া এবং গলাচীপার সীমান্ত লাগোয়া উপকুলের একঝাক তরুণ। সদ্য
লেখা পড়া শেষ করে কেউ চাকুরী করছেন, কেউ ব্যবসা। কয়েকজন কিছুই করছেন না,
শুধু স্বপ্নই দেখছেন। লাল,সবুজ,কমলা মেরুণ -সাত রংয়ের বাহারী স্বপ্ন। কেউ
স্বপ্নের খেয়ায় পাড়ি জমিয়েছেন বিদেশ বিভুইয়ে। তবে সবার মধ্যে অসাধারণ একটা
মিল,দেশকে নিয়ে ভাবেন,স্বপ্নের ডানায় ভর করে ফিরে যেতে চান শেকড়ে। উন্নয়ন,
উৎপাদন ও বিপণনে প্রযুক্তির ব্যবহার ও বিনিয়োগে রাখতে চান অবদান।
আমতলী -তালতলী -কলাপাড়া দক্ষিনাঞ্চলের সম্ভাবনাময়ী অঞ্চল। পদ্মা ব্রীজ, ঢাকা - কুয়াকাটা রেললাইন, পায়রা সমুূদ্র বন্দর,তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র,কুয়াকাটা পর্যটন কেন্দ্র,তালতলী ইকো পার্ক, জাহাজ ভাংগা ও নির্মান শিল্প
এবং অর্থনৈতিক জোন সব মিলিয়ে বিশাল ব্যবসা -বানিজ্য সমৃদ্ধ অঞ্চল গড়ে
উঠবার অফুরন্ত সম্ভাবনা।
নিজেদের শ্রম মেধা পুজি প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটিয়ে স্বপ্ন-সম্ভাবনা আর বাস্তবের মেলবন্ধন ঘটাতে একটি ভিন্নধর্মী ব্যবসায়িক উদ্যোগ তারুণ্যের স্বপ্ন।এটি শুধু মুনাফা নির্ভর নয়, থাকবে সামাজিক উদ্যোগ মানবিক সাড়াদান।ছোট ছোট ব্যবসায়িক উদ্যোগের পাশাপাশি ভাবছেন মেগা প্রকল্প নিয়ে।পিভিএসহ সকল সোশ্যাল ও মুলধারার মিডিয়া হবে স্বপ্নের সারথি।বিভিন্নভাবে উঠে আসা সমস্যা -সম্ভাবনা এবং মান
বিক আবেদনে সহায়তা করার পাশাপাশি বিনিয়োগের উদ্যোগ নিবে। অপেক্ষা করছি খুব শীগ্রই স্বপ্ন বাস্তবে রুপায়নের কাজ শুরু হবে।
ব্যতীক্রমধর্মী এ চিন্তার সাথে ব্যক্তিগতভাবে আমিও একমত।তবে ব্যবসাকে চ্যারিটির গন্ডির বাইরে রাইরে রাখতে হবে। রাজনৈতিক বলয় মুক্ত রেখে বিনিয়োগ -উৎপাদন -বাজারজাতকরণের সম্ভাব্যতা বিশ্লেষন করে যৌক্তিক ও কৌশলী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে। পাশাপাশি দক্ষতা ও স্বচ্ছতার সাথে।গৃহীত উদ্যোগ বা প্রকল্প বাস্তবায়ন করা গেলে তারুণ্যের স্বপ্ন এ অঞ্চলে সামাজিক ও মানবিক ব্যবসার ক্ষেত্রে রোল মডেল হয়ে উঠবে এবং উম্মোচন করবে অমীত সম্ভাবনার দ্বার।
নিজেদের শ্রম মেধা পুজি প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটিয়ে স্বপ্ন-সম্ভাবনা আর বাস্তবের মেলবন্ধন ঘটাতে একটি ভিন্নধর্মী ব্যবসায়িক উদ্যোগ তারুণ্যের স্বপ্ন।এটি শুধু মুনাফা নির্ভর নয়, থাকবে সামাজিক উদ্যোগ মানবিক সাড়াদান।ছোট ছোট ব্যবসায়িক উদ্যোগের পাশাপাশি ভাবছেন মেগা প্রকল্প নিয়ে।পিভিএসহ সকল সোশ্যাল ও মুলধারার মিডিয়া হবে স্বপ্নের সারথি।বিভিন্নভাবে উঠে আসা সমস্যা -সম্ভাবনা এবং মান
বিক আবেদনে সহায়তা করার পাশাপাশি বিনিয়োগের উদ্যোগ নিবে। অপেক্ষা করছি খুব শীগ্রই স্বপ্ন বাস্তবে রুপায়নের কাজ শুরু হবে।
ব্যতীক্রমধর্মী এ চিন্তার সাথে ব্যক্তিগতভাবে আমিও একমত।তবে ব্যবসাকে চ্যারিটির গন্ডির বাইরে রাইরে রাখতে হবে। রাজনৈতিক বলয় মুক্ত রেখে বিনিয়োগ -উৎপাদন -বাজারজাতকরণের সম্ভাব্যতা বিশ্লেষন করে যৌক্তিক ও কৌশলী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে। পাশাপাশি দক্ষতা ও স্বচ্ছতার সাথে।গৃহীত উদ্যোগ বা প্রকল্প বাস্তবায়ন করা গেলে তারুণ্যের স্বপ্ন এ অঞ্চলে সামাজিক ও মানবিক ব্যবসার ক্ষেত্রে রোল মডেল হয়ে উঠবে এবং উম্মোচন করবে অমীত সম্ভাবনার দ্বার।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন