সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী এলাকা আমতলী-তালতলীসহ বরগুনায় ৩টি সংসদীয় আসনের দাবী ।। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী এলাকা বরগুনা জেলার আমতলী-তালতলী উপজেলাকে নিয়ে জাতীয় সংসদের আলাদা আসনের দাবীতে স্বোচ্চার হয়ে উঠছে আমতলী তালতলী বাসী। ২০০১ সনের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৬ সন থেকে ২০০৬ পর্যন্ত আমতলী-তালতলীকে নিয়ে জাতীয় সংসদের-১১২ বরগুনা-০৩ পৃথক আসন ছিল। কিন্তু ২০০৮ সনে তৎকালীন নির্বাচন কমিশন ভৌগলিক অবস্থান, যোগাযোগ ব্যবস্থাকে বিবেচনায় না নিয়ে কেবলমাত্র লোক সংখ্যার অজুহাতে জেলার ৬ টি উপজেলা নিয়ে গঠিত ৩টি সংসদীয় আসন থেকে ১টি আসন বিলুপ্ত করে ২টি আসন করেছে। এতে উন্নয়ন বরাদ্দ নিয়ে বৈষম্য সহ নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তাই প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী এলাকা আমতলী-তালতলী উপজেলাকে নিয়ে জাতীয় সংসদের আলাদা আসনসহ বরগুনা জেলার ৬ টি উপজেলা নিয়ে সংসদীয় আসন ৩টি পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনার দাবী জানিয়েছেন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ সহ বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ। বরগুনা জেলার ৬ টি উপজেলা নিয়ে ৩টি আসন ছিল। এর মধ্যে বরগুনা সদর ও বেতাগী উপজেলা নিয়ে বরগুনা ১ আসন। বরগুনা সদর ও বেতাগী উপজেলার সাথে সড়ক যোগযোগ ব্যবস্থা রয়েছে এবং বেতাগীর যেকোন স্থান থেকে বরগুনা আসতে সময় লাগে সর্বো”্চ একঘন্টা । পাথরঘাটা ও বামনা উপজেলা নিয়ে ছিল বরগুনা ২ আসন । পাথরঘাটা ও বামনা উপজেলার সাথেও রয়েছে অত্যন্ত ভাল সড়ক যোগযোগ। অন্যদিকে আমতলী ও তালতলী উপজেলা নিয়ে ছিল বরগুনা ৩ আসন। এ দু উপজেলার সাথেও রয়েছে সড়ক যোগযোগ। কিন্তু বরগুনার এবং আমতলী,তালতলী উপজেলার মাঝখানে বিশাল পায়রা নদী এবং বেতাগী এবং বামনা পাথরঘাটা উপজেলার মাঝখানে বিশাল বিষখালী নদী থাকা স্বত্বেও কিন্তু ২০০৮ সনে বরগুনা সদর, আমতলী উপজেলা ও তালতলী উপজেলা নিয়ে বরগুনা ১ আসন এবং পাথরঘাটা, বামনা ও বেতাগী উপজেলা নিয়ে বরগুনা ২ আসন করা হয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং দুরত্বের কারনে সংসদ সদস্যদের তৃণমূল পর্যায়ে যাওয়া, উন্নয়ন সম্পর্কে খোজ খবর নেয়া কিংবা তৃণমুল পর্যায়ের কোন জনগণকে স্থানীয় সমস্যা নিয়ে সংসদ সদস্যর কাছে খুব কষ্টকর হয়ে পরেছে।ফলে দুর্যোগ এবং জলবায়ু পরিবর্তন জনিত ঝুকিতে থাকা উপকুলীয় বরগুনা জেলার উন্নয়ন বরাদ্দ কমছে এবং উন্নয়ন কর্মকান্ড ব্যাহত হচ্ছে । অবহেলিত এ জেলার উন্নয়নের কথা বিবেচনা করে এখানকার রাজনৈতিক নেতারা শুরু থেকেই আসন পূর্নবিনাসের বিরোধিতা করেন।বরগুনা ১ আসনের সংসদ সদস্য সাবেক মন্ত্রী ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু আসন পূর্নবিনাসের বিরোধীতা করে নির্বাচন কমিশনের কাছে আবেদনও করেছিলেন। তার অভিযোগ ছিল আসন পূর্নবিন্যাস করা হলে দুর্ভোগ বাড়বে। প্রার্থীদের গনসংযোগের ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। এতে এলাকার দুরত্ব অনেক বেড়ে যাবে। উন্নয়নে ব্যাহত হবে। আসন সংখ্যাকমে যাওয়ায় জেলার গুরুত্ব ও রাজনৈতিক গুরুত্ব কমে যাবে। তিনি বলেন বড় বড় দুটি নদী পথ অতিক্রম করে অন্য উপজেলার সাথে যোগযোগ করতে হচ্ছে। তিনি পূর্বাবস্থায় বরগুনা ৩টি আসন করার দাবী জানান। সাবেক সাংসদ ও বরগুনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো: দেলোয়ার হোসেন বলেন বরগুনা জেলার বিভিন্ন উপজেলায় যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই খারাপ ৩টি উপজেলা নিয়ে এক একটি আসন করার ফলে জনসাধারণের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয় না তিনি এই জেলায় তিনটি সংসদীয় আসন পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনার দাবী জানান । সাবেক সাংসদ মতিয়ার রহমান তালুকদার বলেন বরগুনা জেলার তিনটি সংসদীয় আসনের একটি আসনকে বিলুপ্তি করা ছিল অযৌক্তিক। তিনি আমতলী-তালতলীকে ভিন্ন সংসদীয় আসনের দাবী করেন। সাবেক সাংসদ এ্যাডঃ আব্দুল মজিদ মল্লিক বলেন এ সিদ্ধান্ত আমতলী তালতলীর উন্নয়ন ব্যাহত করছে। আমতলী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি জি এম দেলওয়ার হোসেন বলেন তিনটি উপজেলা নিয়ে একটি সংসদীয় আসন গঠন করায় জেলার সার্বিক উন্নয়ন ব্যাহত হচ্ছে। আমতলী পৌরসভার মেয়র মতিয়ার রহমান, আমতলী-তালতলীকে নিয়ে পৃথক সংসদীয় আসনের দাবী করেন।


প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী এলাকা বরগুনা জেলার আমতলী-তালতলী উপজেলাকে নিয়ে জাতীয় সংসদের আলাদা আসনের দাবীতে স্বোচ্চার হয়ে উঠছে আমতলী তালতলী বাসী। ২০০১ সনের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৬ সন থেকে ২০০৬ পর্যন্ত আমতলী-তালতলীকে নিয়ে জাতীয় সংসদের-১১২ বরগুনা-০৩ পৃথক আসন ছিল। কিন্তু ২০০৮ সনে তৎকালীন নির্বাচন কমিশন ভৌগলিক অবস্থান, যোগাযোগ ব্যবস্থাকে বিবেচনায় না নিয়ে কেবলমাত্র লোক সংখ্যার অজুহাতে জেলার ৬ টি উপজেলা নিয়ে গঠিত ৩টি সংসদীয় আসন থেকে ১টি আসন বিলুপ্ত করে ২টি আসন করেছে। এতে উন্নয়ন বরাদ্দ নিয়ে বৈষম্য সহ নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তাই প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী এলাকা আমতলী-তালতলী উপজেলাকে নিয়ে জাতীয় সংসদের আলাদা আসনসহ বরগুনা জেলার ৬ টি উপজেলা নিয়ে সংসদীয় আসন ৩টি পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনার দাবী জানিয়েছেন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ সহ বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ।

বরগুনা জেলার ৬ টি উপজেলা নিয়ে ৩টি আসন ছিল। এর মধ্যে বরগুনা সদর ও বেতাগী উপজেলা নিয়ে বরগুনা ১ আসন। বরগুনা সদর ও বেতাগী উপজেলার সাথে সড়ক যোগযোগ ব্যবস্থা রয়েছে এবং বেতাগীর যেকোন স্থান থেকে বরগুনা আসতে সময় লাগে সর্বো”্চ একঘন্টা । পাথরঘাটা ও বামনা উপজেলা নিয়ে ছিল বরগুনা ২ আসন । পাথরঘাটা ও বামনা উপজেলার সাথেও রয়েছে অত্যন্ত ভাল সড়ক যোগযোগ। অন্যদিকে আমতলী ও তালতলী উপজেলা নিয়ে ছিল বরগুনা ৩ আসন। এ দু উপজেলার সাথেও রয়েছে সড়ক যোগযোগ। কিন্তু বরগুনার এবং আমতলী,তালতলী উপজেলার মাঝখানে বিশাল পায়রা নদী এবং বেতাগী এবং বামনা পাথরঘাটা উপজেলার মাঝখানে বিশাল বিষখালী নদী থাকা স্বত্বেও কিন্তু ২০০৮ সনে বরগুনা সদর, আমতলী উপজেলা ও তালতলী উপজেলা নিয়ে বরগুনা ১ আসন এবং পাথরঘাটা, বামনা ও বেতাগী উপজেলা নিয়ে বরগুনা ২ আসন করা হয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং দুরত্বের কারনে সংসদ সদস্যদের তৃণমূল পর্যায়ে যাওয়া, উন্নয়ন সম্পর্কে খোজ খবর নেয়া কিংবা তৃণমুল পর্যায়ের কোন জনগণকে স্থানীয় সমস্যা নিয়ে সংসদ সদস্যর কাছে খুব কষ্টকর হয়ে পরেছে।ফলে দুর্যোগ এবং জলবায়ু পরিবর্তন জনিত ঝুকিতে থাকা উপকুলীয় বরগুনা জেলার উন্নয়ন বরাদ্দ কমছে এবং উন্নয়ন কর্মকান্ড ব্যাহত হচ্ছে ।

অবহেলিত এ জেলার উন্নয়নের কথা বিবেচনা করে এখানকার রাজনৈতিক নেতারা শুরু থেকেই আসন পূর্নবিনাসের বিরোধিতা করেন।বরগুনা ১ আসনের সংসদ সদস্য সাবেক মন্ত্রী ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু আসন পূর্নবিনাসের বিরোধীতা করে নির্বাচন কমিশনের কাছে আবেদনও করেছিলেন। তার অভিযোগ ছিল আসন পূর্নবিন্যাস করা হলে দুর্ভোগ বাড়বে। প্রার্থীদের গনসংযোগের ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। এতে এলাকার দুরত্ব অনেক বেড়ে যাবে। উন্নয়নে ব্যাহত হবে। আসন সংখ্যাকমে যাওয়ায় জেলার গুরুত্ব ও রাজনৈতিক গুরুত্ব কমে যাবে। তিনি বলেন বড় বড় দুটি নদী পথ অতিক্রম করে অন্য উপজেলার সাথে যোগযোগ করতে হচ্ছে। তিনি পূর্বাবস্থায় বরগুনা ৩টি আসন করার দাবী জানান। সাবেক সাংসদ ও বরগুনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো: দেলোয়ার হোসেন বলেন বরগুনা জেলার বিভিন্ন উপজেলায় যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই খারাপ ৩টি উপজেলা নিয়ে এক একটি আসন করার ফলে জনসাধারণের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয় না তিনি এই জেলায় তিনটি সংসদীয় আসন পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনার দাবী জানান । সাবেক সাংসদ মতিয়ার রহমান তালুকদার বলেন বরগুনা জেলার তিনটি সংসদীয় আসনের একটি আসনকে বিলুপ্তি করা ছিল অযৌক্তিক। তিনি আমতলী-তালতলীকে ভিন্ন সংসদীয় আসনের দাবী করেন। সাবেক সাংসদ এ্যাডঃ আব্দুল মজিদ মল্লিক বলেন এ সিদ্ধান্ত আমতলী তালতলীর উন্নয়ন ব্যাহত করছে। আমতলী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি জি এম দেলওয়ার হোসেন বলেন তিনটি উপজেলা নিয়ে একটি সংসদীয় আসন গঠন করায় জেলার সার্বিক উন্নয়ন ব্যাহত হচ্ছে। আমতলী পৌরসভার মেয়র মতিয়ার রহমান, আমতলী-তালতলীকে নিয়ে পৃথক সংসদীয় আসনের দাবী করেন।

প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী এলাকা বরগুনা জেলার আমতলী-তালতলী উপজেলাকে নিয়ে জাতীয় সংসদের আলাদা আসনের দাবীতে স্বোচ্চার হয়ে উঠছে আমতলী তালতলী বাসী। ২০০১ সনের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৬ সন থেকে ২০০৬ পর্যন্ত আমতলী-তালতলীকে নিয়ে জাতীয় সংসদের-১১২ বরগুনা-০৩ পৃথক আসন ছিল। কিন্তু ২০০৮ সনে তৎকালীন নির্বাচন কমিশন ভৌগলিক অবস্থান, যোগাযোগ ব্যবস্থাকে বিবেচনায় না নিয়ে কেবলমাত্র লোক সংখ্যার অজুহাতে জেলার ৬ টি উপজেলা নিয়ে গঠিত ৩টি সংসদীয় আসন থেকে ১টি আসন বিলুপ্ত করে ২টি আসন করেছে। এতে উন্নয়ন বরাদ্দ নিয়ে বৈষম্য সহ নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তাই প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী এলাকা আমতলী-তালতলী উপজেলাকে নিয়ে জাতীয় সংসদের আলাদা আসনসহ বরগুনা জেলার ৬ টি উপজেলা নিয়ে সংসদীয় আসন ৩টি পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনার দাবী জানিয়েছেন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ সহ বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ।
বরগুনা জেলার ৬ টি উপজেলা নিয়ে ৩টি আসন ছিল। এর মধ্যে বরগুনা সদর ও বেতাগী উপজেলা নিয়ে বরগুনা ১ আসন। বরগুনা সদর ও বেতাগী উপজেলার সাথে সড়ক যোগযোগ ব্যবস্থা রয়েছে এবং বেতাগীর যেকোন স্থান থেকে বরগুনা আসতে সময় লাগে সর্বো”্চ একঘন্টা । পাথরঘাটা ও বামনা উপজেলা নিয়ে ছিল বরগুনা ২ আসন । পাথরঘাটা ও বামনা উপজেলার সাথেও রয়েছে অত্যন্ত ভাল সড়ক যোগযোগ। অন্যদিকে আমতলী ও তালতলী উপজেলা নিয়ে ছিল বরগুনা ৩ আসন। এ দু উপজেলার সাথেও রয়েছে সড়ক যোগযোগ। কিন্তু বরগুনার এবং আমতলী,তালতলী উপজেলার মাঝখানে বিশাল পায়রা নদী এবং বেতাগী এবং বামনা পাথরঘাটা উপজেলার মাঝখানে বিশাল বিষখালী নদী থাকা স্বত্বেও কিন্তু ২০০৮ সনে বরগুনা সদর, আমতলী উপজেলা ও তালতলী উপজেলা নিয়ে বরগুনা ১ আসন এবং পাথরঘাটা, বামনা ও বেতাগী উপজেলা নিয়ে বরগুনা ২ আসন করা হয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং দুরত্বের কারনে সংসদ সদস্যদের তৃণমূল পর্যায়ে যাওয়া, উন্নয়ন সম্পর্কে খোজ খবর নেয়া কিংবা তৃণমুল পর্যায়ের কোন জনগণকে স্থানীয় সমস্যা নিয়ে সংসদ সদস্যর কাছে খুব কষ্টকর হয়ে পরেছে।ফলে দুর্যোগ এবং জলবায়ু পরিবর্তন জনিত ঝুকিতে থাকা উপকুলীয় বরগুনা জেলার উন্নয়ন বরাদ্দ কমছে এবং উন্নয়ন কর্মকান্ড ব্যাহত হচ্ছে ।

অবহেলিত এ জেলার উন্নয়নের কথা বিবেচনা করে এখানকার রাজনৈতিক নেতারা শুরু থেকেই আসন পূর্নবিনাসের বিরোধিতা করেন।বরগুনা ১ আসনের সংসদ সদস্য সাবেক মন্ত্রী ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু আসন পূর্নবিনাসের বিরোধীতা করে নির্বাচন কমিশনের কাছে আবেদনও করেছিলেন। তার অভিযোগ ছিল আসন পূর্নবিন্যাস করা হলে দুর্ভোগ বাড়বে। প্রার্থীদের গনসংযোগের ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। এতে এলাকার দুরত্ব অনেক বেড়ে যাবে। উন্নয়নে ব্যাহত হবে। আসন সংখ্যাকমে যাওয়ায় জেলার গুরুত্ব ও রাজনৈতিক গুরুত্ব কমে যাবে। তিনি বলেন বড় বড় দুটি নদী পথ অতিক্রম করে অন্য উপজেলার সাথে যোগযোগ করতে হচ্ছে। তিনি পূর্বাবস্থায় বরগুনা ৩টি আসন করার দাবী জানান। সাবেক সাংসদ ও বরগুনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো: দেলোয়ার হোসেন বলেন বরগুনা জেলার বিভিন্ন উপজেলায় যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই খারাপ ৩টি উপজেলা নিয়ে এক একটি আসন করার ফলে জনসাধারণের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয় না তিনি এই জেলায় তিনটি সংসদীয় আসন পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনার দাবী জানান । সাবেক সাংসদ মতিয়ার রহমান তালুকদার বলেন বরগুনা জেলার তিনটি সংসদীয় আসনের একটি আসনকে বিলুপ্তি করা ছিল অযৌক্তিক। তিনি আমতলী-তালতলীকে ভিন্ন সংসদীয় আসনের দাবী করেন। সাবেক সাংসদ এ্যাডঃ আব্দুল মজিদ মল্লিক বলেন এ সিদ্ধান্ত আমতলী তালতলীর উন্নয়ন ব্যাহত করছে। আমতলী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি জি এম দেলওয়ার হোসেন বলেন তিনটি উপজেলা নিয়ে একটি সংসদীয় আসন গঠন করায় জেলার সার্বিক উন্নয়ন ব্যাহত হচ্ছে। আমতলী পৌরসভার মেয়র মতিয়ার রহমান, আমতলী-তালতলীকে নিয়ে পৃথক সংসদীয় আসনের দাবী করেন।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

মামনির জন্মদিন: স্বপ্নের চেয়েও বড় হও।

১৯২৮ সন। পন্ডিত জহরলাল নেহেরু তখন এলাহবাদে। আর ১০ বছরের ইন্দিরা গান্ধী থাকেন হিমালয়ের কোলঘেসে মূসৌরী শহরে। যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম চিঠি। নেহেরু প্রায়ই মেয়েকে চিঠিতে প্রকৃতি, পৃথিবী ও মানব সভ্যতার বিকাশসহ ভারতের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে লিখতেন। ১৯২৯ সনের নভেম্বর মাসে এসব চিঠি নিয়ে মা-মনিকে-বাবা নামে একটি বই প্রকাশিত হলে তা ইতিহাসের অংশ হয়ে যায় । বর্তমানে এটি ভারতের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমে এবং রেফারেন্স বুক হিসাবে পড়ানো হয়।কুটনৈ তিক ফারুক চৌধুরীর কুটনৈতিক জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে লেখা প্রিয় ফারজানাও আমাদের ভ্রমন সাহিত্য ও ইতিহাসের অংশ হয়ে গেছে। প্রত্যেক পিতাই দূরে থাকা সন্তানদের প্রতি কিছু পরামর্শ, কিছু নির্দেশনা দিয়ে থাকে। আগে চিঠি লিখত,এখন তার জায়গায় ইমেইল, মোবাইল বা সোশ্যাল মিডিয়া ।এজন্য নির্দেশনাটাও বেশী । এটা কর, ওটা কর না । সন্ধ্যার আগেই বাসায় বা হলে ফের। রাত কর না। রাজনীতিতে জড়িও না, কোটা সংস্কার আন্দোলন কিংবা নিরাপদ সড়কের আন্দোলনে যেও না। কারন অভিভাবকরা সব সময় সন্তানকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকে, মেয়ে হলে তো কথাই নেই । সন্তানরা হয়ত ভাবে, আমরা বড় হয়েছি এত ট...

শুভ জম্মদিন ও একজন স্বপ্নের ফেরিওয়ালার গল্প ।।

The Wright Brothers  প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠেই আকাশের দিকে তাকিয়ে পাখির উড়া দেখতেন। দেখতে দেখতে এক সময় পাখির মত আকাশে উড়ার স্বপ্ন দেখা শুরু করেন। একদিন তাদের স্বপ্ন সফল হল। পাখি হয়ে আকাশে উড়ে নয়, উড়োজাহাজ আবিস্কার করে আকাশ উড়ে। প্রতিটি জীবনে স্বপ্ন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। স্বপ্ন বা vision জীবনকে guide করে, স্বপ্ন ছাড়া জীবন হচ্ছে সুনির্দিষ্ট গন্তব্য ছাড়া দূরপাল্লার যাত্রার মত। তবে এ স্বপ্ন রাতে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখা নয়। ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এপিজে আব্দুল কালামের মতে স্বপ্ন সেটাই যেটা অর্জনের জন্য আমাদেরকে ঘুমাতে দেয় না। স্বপ্ন দেখানো আরো কঠিন কাজ। বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সাঈদ স্যার সারাটা জীবন জুরেই স্বপ্ন ফেরী করেছেন। বিভিন্ন সভা সমাবেশ বক্তৃতা আর লেখার মাধ্যমে প্রতিনিয়ত নতুন প্রজন্মকে স্বপ্ন দেখাচ্ছেন ড: জাফর ইকবাল। আমাদের সমাজ জীবনের ক্ষুদ্র পরিসরে প্রতিদিন  Social Media, পত্রিকায় লেখালেখির মাধ্যমে, চ্যানেলে সাক্ষাতকার, কমিউনিটি রেডিওর টক শোতে এমনকি মাঠে ঘাটে সভা সমাবেশ আর উঠান বৈঠকে যে মানুষটি এ অঞ্চলের তরুন প্রজম্মকে দিন বদলের কথা বলছেন, ...

সুবন্ধি বাধ, একজন জেলা প্রশাসক ও খালের দুপাড়ের অভাগা ৮০ হাজার মানুষ।।

বরগুনা জেলার সকল পর্যায়ের মানুষের খুব  মন খারাপ। ব্যক্তিগতভাবে আমারও। বরগুনা জেলার অত্যন্ত জনপ্রিয় জেলা প্রশাসক, সাধারণ মানুষের খুব কাছের ব্যক্তি  ড: মুহা: বশিরুল আলম চলে গেছেন। বিভিন্ন  মিডিয়া এবং সোশ্যাল মিডিয়ার কারনে জেলা প্রশাসকের চলে যাওয়ার খবর এখন সুবন্ধি খালের দুপাড়ের ৮০ হাজার মানুষের মুখে মুখে। অনেকদিন ঢাকায় ছিলাম। আজকে অফিসেই দেখা হল চন্দ্রা, কাউনিয়া, লোদা এবং মহিষডাঙ্গার কয়েকজনের সাথে। দেখলাম তাদেরও খুব মন খারাপ। ২০০৮ সন থেকে সুবন্ধি বাধের কারনে আমতলী উপজেলার আমতলী, চাওড়া, হলদিয়া ইউনিয়ন  ও আমতলী পৌরসভার প্রায় ৮০ হাজার মানুষের কৃষি, পণ্য পরিবহন, জীবন জীবিকা এমনকি পানি ব্যবহার সংক্রান্ত দৈনন্দিন কাজ কর্ম মারাত্মক ব্যাহত হচ্ছে। এ সংবাদ শুনে জেলা প্রশাসক স্যার শুধু নির্দেশনা দিয়েই ক্ষ্যান্ত হননি নিজের চোখে সমস্যা দেখেছেন,ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের কথা শুনেছেন,সমস্যা সমাধানের উপায় বের করার জন্য মিডিয়া, জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সাথে একাধিক বার মতবিনিময় সভা করেছেন। Citizen's  Voice -Barguna এবং Public Service  Innovation Bangladesh এ তুলে ধরে ...