আমি বিভিন্ন সময়ে বলবার চেষ্টা করেছি, জিও পলিটিক্সের কারনে আমতলী-কলাপাড়া-কুয়াকাটা-তালতলী একটি গুরুত্বপূ্র্ণ অঞ্চল। উন্নয়নের দিক থেকে এ অঞ্চলটি অমিত সম্ভাবনাময়ী আর এ উন্নয়নের প্রবেশদ্বার বা gate way হচ্ছে আমতলী। সেক্ষেত্রে এ অঞ্চলের জন্য উন্নয়নের যে সুযোগ তৈরী হয়েছে সেটি যথার্থভাবে কাজে লাগিয়ে আমতলীকে উন্নয়নের রোল মডেল বানাতে হলে প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা, ঐক্য এবং সমঝোতা।
আমতলীতে আনন্দ মেলা শুরু হয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে বাঙালী ও লোকজ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, যাত্রা, পুতুল নাচ ও গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর উৎপাদিত কৃষি পণ্যের প্রদর্শনী বা মেলার পক্ষে। কিন্তু এইচএসসি পরীক্ষা এবং পহেলা বৈশাখের নিরাপত্তাজনিত কারণে প্রশাসন যেখানে সন্ধ্যার পরে কোন অনুষ্ঠানের অনুমতি দিচ্ছে না সেখানে এ ধরণের মেলার যৌক্তিকতা খুজে পাচ্ছিলাম না। পরে সাংবাদিক বন্ধুদের এবং মেলা সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে শুনলাম হাউজি,মামা মাথাই নষ্টসহ বিভিন্ন জুয়ায় প্রতিরাতে প্রায় কোটি টাকার লেন-দেন হয়। তখন বুঝলাম সমঝোতাটা কোথায়, ঐক্যটা কিসের। কারন পুজির কাছে কোন রাজনৈতিক আদর্শ নেই, ব্যক্তিগত নৈতিকতা নেই। এখানে গরীব মানুষ আরো গরীব হল কিনা, রিকসাচালক,অটোচালক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সর্বশান্ত হল কিনা, পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা বিঘ্ন ঘটলো কিনা এটা মোটেই important নয় important হল মুনাফা, ভাগাভাগি।
মেলাকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যেই আমতলীর রাজনীতিতে সংঘাতপূর্ণ পরিবেশ তৈরী হয়েছে। উন্নয়নের জন্য যেখানে এখনি প্রয়োজন রাজনৈতিক ঐক্য এবং সমঝোতা সেখানে সংঘাত হানাহানি আমাদের উন্নয়ন সম্ভাবনাকে নস্যাৎ করবে। আমতলীর সকল পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গের কাছে আবেদন ব্যক্তিগত স্বার্থ ত্যাগ করে, অনৈতিক মুনাফা পরিহার করে আসুন রাজনৈতিক ঐক্য এবং সমঝোতার মাধ্যমে সামগ্রিক উন্নয়নকে এগিয়ে নিয়ে যাই, আমতলীকে উন্নয়নের রোল মডেল তৈরী করি।
আমি বিভিন্ন সময়ে বলবার চেষ্টা করেছি, জিও পলিটিক্সের কারনে আমতলী-কলাপাড়া-কুয়াকাটা-তালতলী একটি গুরুত্বপূ্র্ণ অঞ্চল। উন্নয়নের দিক থেকে এ অঞ্চলটি অমিত সম্ভাবনাময়ী আর এ উন্নয়নের প্রবেশদ্বার বা gate way হচ্ছে আমতলী। সেক্ষেত্রে এ অঞ্চলের জন্য উন্নয়নের যে সুযোগ তৈরী হয়েছে সেটি যথার্থভাবে কাজে লাগিয়ে আমতলীকে উন্নয়নের রোল মডেল বানাতে হলে প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা, ঐক্য এবং সমঝোতা।
আমতলীতে আনন্দ মেলা শুরু হয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে বাঙালী ও লোকজ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, যাত্রা, পুতুল নাচ ও গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর উৎপাদিত কৃষি পণ্যের প্রদর্শনী বা মেলার পক্ষে। কিন্তু এইচএসসি পরীক্ষা এবং পহেলা বৈশাখের নিরাপত্তাজনিত কারণে প্রশাসন যেখানে সন্ধ্যার পরে কোন অনুষ্ঠানের অনুমতি দিচ্ছে না সেখানে এ ধরণের মেলার যৌক্তিকতা খুজে পাচ্ছিলাম না। পরে সাংবাদিক বন্ধুদের এবং মেলা সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে শুনলাম হাউজি,মামা মাথাই নষ্টসহ বিভিন্ন জুয়ায় প্রতিরাতে প্রায় কোটি টাকার লেন-দেন হয়। তখন বুঝলাম সমঝোতাটা কোথায়, ঐক্যটা কিসের। কারন পুজির কাছে কোন রাজনৈতিক আদর্শ নেই, ব্যক্তিগত নৈতিকতা নেই। এখানে গরীব মানুষ আরো গরীব হল কিনা, রিকসাচালক,অটোচালক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সর্বশান্ত হল কিনা, পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা বিঘ্ন ঘটলো কিনা এটা মোটেই important নয় important হল মুনাফা, ভাগাভাগি।
মেলাকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যেই আমতলীর রাজনীতিতে সংঘাতপূর্ণ পরিবেশ তৈরী হয়েছে। উন্নয়নের জন্য যেখানে এখনি প্রয়োজন রাজনৈতিক ঐক্য এবং সমঝোতা সেখানে সংঘাত হানাহানি আমাদের উন্নয়ন সম্ভাবনাকে নস্যাৎ করবে। আমতলীর সকল পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গের কাছে আবেদন ব্যক্তিগত স্বার্থ ত্যাগ করে, অনৈতিক মুনাফা পরিহার করে আসুন রাজনৈতিক ঐক্য এবং সমঝোতার মাধ্যমে সামগ্রিক উন্নয়নকে এগিয়ে নিয়ে যাই, আমতলীকে উন্নয়নের রোল মডেল তৈরী করি।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন