জিৎ ও কোয়েল মল্লিক অভিনিত ভারতীয় বাংলা ছবি বেশ করেছি প্রেম করেছি দেখছিলাম। ছবিতে একটি গান খুব ভাল লেগেছে। বেশ করেছি প্রেম করেছি করবইতো , ও রাধার মত মরতে হলে মরবইতো । বয়সটি প্রেমের। আমতলীর তারুণ্যও প্রেমে পরেছে, উচ্ছাসে ভাসছে। না এ প্রেম দুটি কাল চোখের জন্য নয়, ষোল কোটি মানুষের জন্য। জর্জ বাণাডশ এর একটি চমৎকার কথা আছে, যৌবনে প্রেমে না পরাও যেমনি অস্বাভাবিক, যৌবনে পরিবতর্নের স্বপ্ন না দেখাও অস্বাভাবিক । আমতলীর তারুণ্যও স্বপ্ন দেখছে, স্বপ্ন দেখাচ্ছে বদলে দেয়ার, বদলে যাওয়ার। পরিবর্তনের অংগিকার নিয়ে একটি ব্যাতীক্রমধর্মী অনুষ্ঠান মিট দ্য প্রেস এর মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করেছে নিজেরা গড়ি স্বপ্ন। আয়োজকদের স্বপ্নের কথা শুনলাম, বাস্তবায়নের কৌশল জেনে আনন্দিত হলাম, আশাবাদী হয়ে উঠলাম। ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে এ স্বপ্ন দেখলে স্বপ্ন ভগংই ঘটবে। এপিজে আব্দুল কালামের মত এ স্বপ্ন ঘুমাতে না দিলেই স্বপ্ন সত্যি হয়ে উঠবে। দান্তের ভাষায় আমিও বলতে চাই, সাহসিকতার সাথে এগিয়ে যাও।
১৯২৮ সন। পন্ডিত জহরলাল নেহেরু তখন এলাহবাদে। আর ১০ বছরের ইন্দিরা গান্ধী থাকেন হিমালয়ের কোলঘেসে মূসৌরী শহরে। যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম চিঠি। নেহেরু প্রায়ই মেয়েকে চিঠিতে প্রকৃতি, পৃথিবী ও মানব সভ্যতার বিকাশসহ ভারতের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে লিখতেন। ১৯২৯ সনের নভেম্বর মাসে এসব চিঠি নিয়ে মা-মনিকে-বাবা নামে একটি বই প্রকাশিত হলে তা ইতিহাসের অংশ হয়ে যায় । বর্তমানে এটি ভারতের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমে এবং রেফারেন্স বুক হিসাবে পড়ানো হয়।কুটনৈ তিক ফারুক চৌধুরীর কুটনৈতিক জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে লেখা প্রিয় ফারজানাও আমাদের ভ্রমন সাহিত্য ও ইতিহাসের অংশ হয়ে গেছে। প্রত্যেক পিতাই দূরে থাকা সন্তানদের প্রতি কিছু পরামর্শ, কিছু নির্দেশনা দিয়ে থাকে। আগে চিঠি লিখত,এখন তার জায়গায় ইমেইল, মোবাইল বা সোশ্যাল মিডিয়া ।এজন্য নির্দেশনাটাও বেশী । এটা কর, ওটা কর না । সন্ধ্যার আগেই বাসায় বা হলে ফের। রাত কর না। রাজনীতিতে জড়িও না, কোটা সংস্কার আন্দোলন কিংবা নিরাপদ সড়কের আন্দোলনে যেও না। কারন অভিভাবকরা সব সময় সন্তানকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকে, মেয়ে হলে তো কথাই নেই । সন্তানরা হয়ত ভাবে, আমরা বড় হয়েছি এত ট...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন